বাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড হিউম্যান রাইট্স সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন(বিএলএইচআরএসএফ) একটি মানবাধিকার ও আইনগত সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এর উদ্দেশ্য হলো জনগণের আইনগত সচেতনতা বাড়ানো এবং মানবাধিকার রক্ষার জন্য সমর্থন প্রদান করা। ইব্রাহীম খলিল (মজুমদার) ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বে আইনগত সহায়তা, মানবাধিকার বিষয়ক শিক্ষা ও জনসচেতনতা কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছেন। তিনি বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের একজন অভিজ্ঞ অ্যাডভোকেট এবং আইন বিচারিক ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছেন। ফাউন্ডেশনটি সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও ন্যায়ের জন্য লড়াই করা জনগণের পাশে থেকে তাদের অধিকার রক্ষায় কাজ করে চলছে।
বাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড হিউম্যান রাইট্স সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন(বিএলএইচআরএসএফ) একটি মানবাধিকার ও আইনগত সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এর প্রধান লক্ষ্য হল জনগণের মানবাধিকার রক্ষা এবং আইনগত সহায়তার মাধ্যমে একটি ন্যায়সঙ্গত সমাজ গঠন করা। প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে: মানুষের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, আইনগত সহায়তা প্রদান, বিচারিক সেবা সহজলভ্য করা, এবং সুবিধাবঞ্চিত জনগণের পাশে দাঁড়ানো। ফাউন্ডেশনটি আইন ও মানবাধিকার সম্পর্কিত শিক্ষা প্রদান, সরকারের নীতি সংশোধন এবং ন্যায়বিচার ব্যবস্থা উন্নয়নে কাজ করে থাকে। এটি একটি সুস্থ ও উন্নত সমাজ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ, যেখানে প্রতিটি মানুষের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে।
এই সংস্থাটি হবে একটি অলাভজনক, অরাজনৈতিক ও অসাম্প্রদায়িক স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণমূলক সংস্থা।
যে কোন জনহিতকর কার্যক্রম পরিচালনা এবং জনগণের কল্যাণসাধন কল্পে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
সমাজে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা; অসহায় সম্বলহীনদের বিনা মূল্যে থানা, কোর্ট কাচারীতে আইনী সহায়তা প্রদান করা, অবিচার ও জুলুম বন্ধ করা, এবং বেআইনী দখল প্রতিরোধ করার জন্য আইনী সহযোগিতা করা।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আপামার জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করা এবং পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারে উৎসাহিত করা।
ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা স্থাপন ও পরিচালনা করা; ধর্মীয় রীতি-নীতি প্রচার ও সামাজিক মূল্যবোধ সমুন্নত করা; মৃত ব্যক্তির দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করা।
স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং শিক্ষার সম্প্রসারণ তথা বিকাশমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা; বয়স্ক শিক্ষা ব্যবস্থা কার্যকর করা; আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার বিকাশ সাধন করা; ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করা; বই খাতাসহ শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা; নিরক্ষতা দূর করা; গণশিক্ষা কার্যক্রমে সরকারকে সহযোগিতা করা।
অভীষ্ট জনগোষ্ঠীর প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, পারিবারিক পুষ্টি, নিরাপদ মাতৃত্ব গ্রহণ, স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি ও যুগোপযোগী স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করা; বিনা মূল্যে চিকিৎসা প্রদানের ব্যবস্থা করা, ঔষধ সরবরাহ করা; আর্সেনিক সংক্রামক ব্যাধি, এইচআইভি প্রতিরোধ করা ও অন্যান্য মহামারী দূরারোগ্য রোগ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা; ফ্রি ক্যাম্প চিকিৎসা প্রদান, স্যাটেলাইট ক্লিনিক, চক্ষু শিবির, স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচী ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সচেতনমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও পরিচালনা করা।
নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা, নারী নির্যাতন বন্ধ করা, বাল্য বিবাহ ও বহু বিবাহ রোধ করা, যৌতুক প্রথা বন্ধ করা, ধুমপান বন্ধ, মাদক পাচার বন্ধ করা এবং ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করার জন্য সহায়ক কার্যক্রম গ্রহণ করা।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ, জনসংখ্যা সমস্যা দূর করা, বস্তির উন্নয়ন, বস্তিবাসীদের পূর্ণবাসন, দূষণমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা।
প্রাকৃতিক দূর্যোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ, জরুরী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা, ত্রাণ সামগ্রী গ্রহণ বা সংগ্রহ করা এবং বিতরণ করা। সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ করা।
বাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড হিউম্যান রাইট্স সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন(বিএলএইচআরএসএফ) একটি অরাজনৈতিক এবং বেসরকারী, অলাভজনক, লিগ্যাল এবং হিউম্যান রাইট্স প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা পালন সংক্রান্ত স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ প্রতিষ্ঠান। এর উদ্দেশ্যাবলী বাস্তবায়নের পূর্বে সরকার এর যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয় অনুমতি গ্রহণ করা হবে এবং সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন এ্যাক্ট ১৮৬০ এর ২০ ধারা পরিপন্থি উদ্দেশ্য বা উদ্দেশ্যাবলী অকার্যকর বলে গণ্য হবে।। নিচে বিএলএইচআরএসএফের কিছু মূল আদর্শ তুলে ধরা হলো:
বাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড হিউম্যান রাইট্স সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন(বিএলএইচআরএসএফ) এর স্বেচ্ছাসেবকরা দেশের উন্নয়ন ও সমাজসেবার অগ্রভাগে এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই স্বেচ্ছাসেবকরা নিজেদের সময়, সততা ও দক্ষতা দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তারা সমাজের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সবসময় প্রস্তুত থাকে, যেমন শিক্ষার মান উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং যুবদের ক্ষমতায়ন। এনসিবির স্বেচ্ছাসেবকরা নিয়মিত বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করে, ত্রাণ বিতরণ করে এবং বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ায়।
জেলা
উপজেলা
ইউনিয়ন
নিচে বাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড হিউম্যান রাইট্স সার্ভিসেস ফাউন্ডেশনের (বিএলএইচআরএসএফ) আসন্ন ইভেন্টগুলোর একটি সারাংশ প্রদান করা হলো:
বাংলাদেশকে সাবেক করবেন, নারী-বালক সমস্যা, অসমতা, কাউশল সরকার, সমস্যা, ব্যাহত।
দেশের উন্নয়নের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা এবং রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সমাজের সমস্ত শ্রেণীর সম্মিলিত ভাগীদারি ও বাংলাদেছের জাতীয় সরকার।
বিশিষ্ট বক্তাদের অংশগ্রহণ দিয়ে একটি অত্যন্ত উপভোগ্য ও বিজ্ঞামান সেশন হবে।
মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি।
স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে, মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে পারেন।
Join Now See Our Plan Become A Volunteerবাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড রাইটস সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন নিয়ে সর্বশেষ খবর এবং তা রাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে গুরুত্ব বোঝার বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এনসিবির কার্যক্রম এবং নীতি কার্যকর করার জন্য রাজনীতির ভূমিকা অত্যন্ত বিশেষ।
বাংলাদেশ লিগ্যাল এন্ড হিউম্যান রাইটস সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটোরিয়ামে শপথবাক্য পাঠ সার্টিফিকেট প্রদান ও মনোজ্ঞ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শপথবাক্য পাঠ করান বিচারপতি শিকদার মকবুল হক।
আমি শপথ করছি যে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধান ও জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা পত্রের প্রতি সতত অনুগত ও শ্রদ্ধাশীল থেকে আমি...